শরিফুল রিটায়ার্ড হার্ট, ৪৬৫ রানে থামল বাংলাদেশ, লিড ৬৮
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ০৫:৩৭ পিএম, ১৮ মে,
বুধবার,২০২২ | আপডেট: ০৬:৪৪ পিএম, ১৪ ডিসেম্বর,শনিবার,২০২৪
সংক্ষিপ্ত স্কোর: শ্রীলঙ্কা-দ্বিতীয় ইনিংসে ১২/০ (৪ ওভার) বাংলাদেশ- প্রথম ইনিংসে ৪৬৫ ; শ্রীলঙ্কা- প্রথম ইনিংসে ৩৯৭
শরিফুল রিটায়ার্ড হার্ট হওয়ায় ৪৬৫ রানে থামে বাংলাদেশ। লিড ৬৮ রান। কাসুন রাজিথার ১৭০.১ ওভার। সজোরে ব্যাট চালালেন শরিফুল। বল চলে গেল উইকেটের পেছনে। কিন্ত ব্যাট ঘোরাতেই ব্যথায় কাতরাতে থাকেন শরিফুল। সঙ্গে সঙ্গে ফিজিও এসে ম্যাজিক স্প্রে করেন। তাতেও ঠিক হয়নি। এই আঘাত পেয়েছিলেন রাজিথার ৫ ওভার আগেই। তখন আবার ব্যাটিং করলেও ব্যথা বাড়ায় আর পারেননি। ৪৬৫ রানে শেষ হয়ে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। সর্বোচ্চ ১৩৩ রান করেন তামিম। এ ছাড়া মুশফিক ১০৫ ও লিটন ৮৮ রান করেন। লিড দাঁড়ায় ৬৮ রানের। শ্রীলঙ্কার হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন রাজিথা। তিনি বিশ্ব ফার্নান্দোর কনকাশন সাব হিসেবে নেমেছিলেন।
তাইজুলের বিদায়
সাজঘরের ফিরলেন তাইজুল ইসলাম। আসিথার শর্ট বলে হুক করতে চেয়েছিলেন তাইজুল ইসলাম। কিন্তু ঠিকমতো ব্যাটে লাগেনি। কানায় লেগে ফাইন লেগে দাঁড়ানো দিমুথ করুনারত্নের হাতে যায়। ৪৫ বলে ২০ রান করেন তাইজুল। বাংলাদেশের লিড দাঁড়াল ৬৮ রান। ক্রিজে শরিফুল ইসলামের সঙ্গী খালেদ।
রিভিউতে তাইজুলের রক্ষা, জীবনল পেলেন শরিফুল
কাসুন রাজিথার বল ঠিকঠাক ব্যাটে লাগাতে পারেননি তাইজুল। বল লাগে পায়ে। জোরালো আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার। রিভিউ নেন তাইজুল, স্ট্যাম্প মিস করায় বেঁচে যান তাইজুল। রাজিথার ফাইফারও হয়ে ওঠে। এরপর শরিফুলের ক্যাচ উইকেটের পেছনে মিস করেন নিরোশান ডিকবেলা। অফ স্ট্যাম্পের বাইরের বল ডিফেন্স করতে গিয়ে ব্যাটের কানা লাগে শরিফুলের।
৫৩ রানের লিডের পর আউট নাঈম
বাংলাদেশের লিড ৫৩ রান হওয়ার পর ক্যাচ আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন নাঈম হাসান। মেন্ডিসের লেন্থ হঠাৎ করে বাউন্স করাতে বুঝতে পারেননি নাঈম, শর্ট লেগে ধরা পড়েন ধনাঞ্জয়া সিলভার হাতে। ৫৩ বলে ৯ রান করেন তিনি। ক্রিজে তাইজুল ইসলামের সঙ্গী শরিফুল ইসলাম।
১০৫ রানে থামলেন মুশফিক
এম্বুলদেনিয়ার লেগ স্ট্যাম্প বরাবর করা বলে সুইপ করতে চেয়েছিলেন মুশফিক। ব্যাটে বলে সংযোগ হয়নি। সরাসরি লেগ স্ট্যাম্প ভেঙে দেয়। ২৮২ বলে ৪ চারে মুশফিকের ইনিংস থামে ১০৫ রানে। ক্রিজে নাঈম হাসানের সঙ্গী তাইজুল ইসলাম।
মুশফিকের সেঞ্চুরির পর দ্বিতীয় সেশনে বাংলাদেশের লিড ৩৯
মুশফিকুর রহিমের দারুণ শতকের পর ৩৯ রানের লিড নিয়ে চা বিরতিতে গিয়েছে বাংলাদেশ। ১০৪ রানে মুশফিক ও ৪ রানে নাঈম হাসান ক্রিজে আছেন। এই সেশনে বাংলাদেশের ৩ উইকেট পড়েছে। লাঞ্চের পর প্রথম ২ বলেই আউট হন লিটন-তামিম। লিটন ১২ রানের জন্য পাননি সেঞ্চুরি। তামিম আজ কোনো রানই করতে পারেননি। ১৩৩ রানেই আউট হন। এ ছাড়া সাকিবের ব্যাট থেকে আসে ২৬ রান। এই সেশনে ২ উইকেট নেন রাজিথা। ১ উইকেট নেন আসিথা ফার্নান্দো।
চার মেরে মুশফিকের সেঞ্চুরি
সাকিব যখন আউট হলেন, তখন মুশফিকের রান ৯৩। তারপর থেকে সতর্ক এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান। অন্য প্রান্ত আগলে রেখেছিলেন নাঈম হাসান। আরো ১৯ বল খেলে কাঙ্ক্ষিত ৭ রান করলেন মুশফিক। ১৫৩তম ওভারের তৃতীয় বলে আসিথ ফার্নান্দোকে ফাইন লেগ দিয়ে চার মেরে ক্যারিয়ারের অষ্টম সেঞ্চুরি করলেন তিনি। ২৭০ বলে দেখা পেলেন শতকের।
সাকিব আউট
আসিথা ফার্নান্দোর আগের ওভারে বেশ কয়েকটা শর্ট বল, কিন্তু ১৪৭তম ওভারে ধৈর্য হারালেন সাকিব আল হাসান। তার ব্যাটে বল লেগে পেছনে নিরোশান ডিকবেলার গ্লাভসে। ৭৩ বলে ৩৬ রানের জুটি ভেঙে গেল। সাকিব করেছেন ২৫ রান। ক্রিজে মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে নতুন ব্যাটসম্যান নাঈম হাসান।
শ্রীলঙ্কার রান টপকে বাংলাদেশের ৪০০
১২ রান দূরে থেকে মধ্যাহ্ন বিরতিতে গিয়েছিল বাংলাদেশ। বিরতি থেকে ফিরে মুশফিক-সাকিবের ব্যাট শ্রীলঙ্কার ৩৯৭ রান টপকে লিড দেয় বাংলাদেশ। ১৩৯.৫ ওভারে বাংলাদেশ ৪০০ রান করে। সাকিব ১৩ মুশফিক ৮৯ রানে অপরাজিত আছেন। প্রথম সেশন দুর্দান্ত কাটালেও দ্বিতীয় সেশনের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম দুই বলেই ফেরেন লিটন-তামিম। ১২ রানের জন্য সেঞ্চুরি পাননি লিটন। এরপর ক্রিজে মুশফিকের সঙ্গী হন সাকিব। দুজনে বিপর্যয় কাটিয়ে তোলার চেষ্টা করেন। সাকিব অল্পের জন্য বেঁচে যান। শর্টে ক্যাচ দিয়েছিলেন, কিন্তু ধরতে গিয়ে মাটিতে লেগে যায়।
মাঠ ছাড়লেন আম্পায়ার কেটেলবরো
পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হয়ে ১৩৯তম ওভার শেষে মাঠ ছাড়েন আম্পায়ার রিচার্ড কেটেলবরো। তার জায়গায় মাঠে এসেছেন তৃতীয় আম্পায়ারের দায়িত্বে থাকা জো উইলসন।
বিরতির পর প্রথম দুই বলেই আউট লিটন-তামিম
লিটন ফেরার ক্রিজে আসেন তামিম ইকবাল। তিনি গতকাল রিটায়ার্ড হার্ট হয়েছিলেন ১৩৩ রানে। চট্টগ্রামের ছেলে মাঠে নামার সময় গ্যালারিতে ছিল গর্জন, কিন্তু তামিম আজ দিনে প্রতিদান দিতে পারেননি। প্রথম বলেই বোল্ড হন। কনকাশন সাব নামা রাজিথাই নায়ক আবারও। ফুলিশ বলে ড্রাইভ করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু বল ব্যাট ফাঁকি দিয়ে ভেঙে দেয় উইকেট। তামিম ৫ হাজার রান থেকে ১৯ রান দূরে ছিলেন, শেষ পর্যন্ত পারলেন না। ২১৮ বলে ১৫ চারে ১৩৩ রান করেন তামিম।
বাজে শটে লিটনের ১২ রানের আক্ষেপ
কাসুন রাজিথার করা অফের দিকে বেরিয়ে যাওয়া বলে ব্যাট চালিয়েছিলেন দুর্দান্ত ব্যাটিং করতে থাকা লিটন দাস। বাজে শটের ফলস পেলেন হাতেনাতে। বল ব্যাটে লেগে চলে যায় উইকেটরক্ষকের হাতে। ১৮৯ বলে ১০টি চারে তিনি থামেন ৮৮ রানে। অথচ কি দারুণ সুযোগ ছিল সেঞ্চুরির। তার আউটে ভাঙে চতুর্থ উইকেটে ১৬৫ রানের জুটি।
মুশফিক-লিটনে দারুণ সেশন, লিড থেকে ১২ রান দূরে
মুশফিক-লিটনে চতুর্থ দিন প্রথম সেশন দারুণ কাটিয়েছে বাংলাদেশ। দুজনেই আশির ঘরে সেঞ্চুরির পথে। মুশফিক ৮৫ ও লিটন ৮৮ রানে অপরাজিত আছেন। এদিন প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ৫ হাজার রানের ক্লাবে নাম লেখান মুশফিক। প্রথম সেশনে বাংলাদেশ কোনো উইকেট না হারিয়ে ৬৭ রান করে। শতরানের জুটিতে দুজনে সকালটা শুরু করেন। সেই জুটি এখন দেড়শ পেরিয়ে হয়েছে ১৬৫ রান। খেলা আধঘণ্টা দেরিতে শুরু হওয়াতে লাঞ্চে যেতেও বিলম্ব হয়।
শ্রীলঙ্কার রান টপকানোর পথে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার করা ৩৯৭ রান টপকানোর পথে রয়েছে বাংলাদেশ। তামিম-জয়ের গড়া ভিতের উপর মুশফিক-লিটনের অনবদ্য ব্যাটিংয়ে দারুণ করছে বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার রান থেকে মাত্র ২৭ রান দূরে। লিটন ৮৩ ও মুশফিক ৭৫ রানে অপরাজিত আছে। দুজনের জুটি ইতিমধ্যে ১৫০ ছাড়িয়েছে।
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে টেস্টে মুশফিকের ৫ হাজার
আসিথা ফার্নান্দোকে ফাইন লেগে খেলে ২ রান নেন মুশফিকুর রহিম, তাতেই প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ৫ হাজার রানের ক্লাবে নাম লেখান তিনি। ৮১ টেস্টে ৫ হাজার রান করেন এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান। এতে সেঞ্চুরি ৭টি হাফ সেঞ্চুরি ২৬টি। গড় ৩৬.৭৪। সর্বোচ্চ অপরাজিত ২১৯। চট্টগ্রাম টেস্টে ৫ হাজার থেকে ৬৮ রান দূরে থেকে নেমেছিলেন। মুশফিকের আগে সেঞ্চুরিয়ান তামিম ইকবালের সেই সুযোগ ছিল। কিন্তু রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে উঠে যাওয়ার কারণে সেটি পারেননি। তবে মুশফিককে ছাড়িয়ে উপরে চলে গিয়েছিলেন। কিন্তু মুশফিক ব্যাটিংয়ে নেমে আবার তামিমকে ছাড়িয়ে যান। ৫ হাজার রান থেকে ১৯ রান দূরে আছেন তামিম। তার রান ৪ হাজার ৯৮১ রান। আজ আবার ব্যাটিংয়ে নামলে তিনিও করতে পারবেন ৫ হাজার।
মুশফিক-লিটনের ব্যাটে বাংলাদেশের সাড়ে তিনশ
মুশফিক-লিটনের ব্যাটিংয়ে ১১৮ ওভারে সাড়ে তিনশ রান করেছে বাংলাদেশ। মুশফিক ৬৫ ও লিটন ৭৪ রানে অপরা জিত আছেন। দুজনের জুটি থেকে ইতিমধ্যে আসে ১৩১ রান। লিড থেকে আর মাত্র ৪৭ রান দূরে বাংলাদেশ।
শতরানের জুটিতে বাংলাদেশের দিন শুরু
বৃষ্টির কারণে খেলা শুরু হতে দেরি হলেও বাংলাদেশের দিনটা শুরু হয়েছে দারুণভাবে। প্রথম বলেই লং অনে খেলে সিঙ্গেল নিয়ে লিটনকে স্ট্রাইক দেন মুশফিক। মেন্ডিসের হাফ ভলি পেয়ে লিটন দারুণ স্কয়ার ড্রাইভে পাঠিয়ে দেন বাউন্ডারির বাইরে। দুজনের জুটি পেরিয়ে যায় শতরান। ২১৩ বলে চতুর্থ উইকেটের জুটিতে তারা এই রান যোগ করেন। ৯৮ রানের জুটি গড়ে গতকাল দিন শেষ করেছিলেন। আজ দিনের প্রথম দুই বলেই তিন অঙ্কের ফিগারে নিয়ে যান।
বদলে গেছে সেশনের সময়সূচি
বৃষ্টির কারণে আউটফিল্ড ভেজা থাকায় বদলে গেছে আজকের সেশনের সময়সূচি। সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত হবে প্রথম সেশন। এরপর ৪০ মিনিটের লাঞ্চ ব্রেক শেষে দ্বিতীয় সেশন শুরু হবে ১টা ১০ মিনিটে।
৩০ মিনিট দেরিতে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু
৩০ মিনিট দেরিতে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু। সাড়ে দশটায় দুই দল মাঠে নামে। মুশফিকুর রহিম (৫৩) ও লিটন দাস (৫৪) অপরাজিত থেকে দিন শুরু করেছে। বাংলাদেশ পিছিয়ে আছে ৭৯ রানে।
বৃষ্টিতে খেলা শুরু হতে দেরি
বৃষ্টির কারণে চতুর্থ দিন বুধবারের (১৮ মে) খেলা যথা সময়ে শুরু হচ্ছে না। ৩০ মিনিট দেরিতে তথা সাড়ে দশটায় শুরু হবে চতুর্থ দিনের খেলা। তবে এখন কোনো বৃষ্টি নেই। মাঠ ভেজা থাকার কারণে ৩০ মিনিট দেরি হচ্ছে। স্থানীয় সময় ৯টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত বৃষ্টি ছিল।
দুই দলের ওয়ার্ম আপ
বৃষ্টির কারণে মাঠ ভেজা থাকায় যথা সময়ে খেলা শুরু হচ্ছে না। তাই বলে দুই দলের ক্রিকেটাররা বসে থাকবেন? সেই সুবিধা আদায় করে নিচ্ছেন প্রস্তুতি করে। অ্যালান ডোনাল্ড-রঙ্গনা হেরাথ বোলারদের নিয়ে অনুশীলন করছেন জহুর আহমেদে। লঙ্কান ক্রিকেটাররাও পিছিয়ে নেই। তারাও ঝালিয়ে নিচ্ছেন নিজেদের।
লিডের আশায় বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা থেকে ৭৯ রান পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। তবে স্কোরবোর্ডের দিকে তাকালে বোঝা যাবে সুবিধাজনক অবস্থায় আছে স্বাগতিক দল। হাতে এখনো ৭ উইকেট আছে। ব্যাটিং পরামর্শক জেমি সিডন্স বলেন, 'লিটন আমাদের হয়ে দ্রুত রান তুলছে। সাকিবও একই কাজ করে। তামিমের ব্যাটিং এখনও বাকি আছে। শ্রীলঙ্কার ওপর চাপ তৈরি করতে পারে এমন খেলোয়াড় এখনও আছে আমাদের। তারা ক্লান্ত হয়ে যাবে। আমরা তাদেরকে তাদেরই টোটকায় আটকানোর চেষ্টা করছি। আমরা আগামীকাল একইভাবে ব্যাটিং করবে। আমরা ৭০ রানের মতো পিছিয়ে আছি। আশা করছি স্ট্রাইক রোটেট করে আমরা ভালো করেই লক্ষ্যে ছুটব।'
তৃতীয় দিন শেষে
সাগরিকার পাড়ে ব্যাট হাতে বাংলাদেশ একটি দারুণ দিন কাটিয়েছে। তৃতীয় দিন শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৩১৮। এখনো পিছিয়ে আছে ৭৯ রানে। হাফ সেঞ্চুরি করে দিন শেষে অপরাজিত আছেন মুশফিক-লিটন। ১৩৪ বলে মুশফিক ৫৩ ও লিটন ১১৩ বলে ৫৪ রান করেন। দুজনের জুটি থেকে আসে ২১১ বলে ৯৮ রান। লিটন ক্রিজে নামেন তামিম ইকবাল রিটায়ার্ড হার্ট হলে। তামিম ২১৭ বলে ১৩৩ রান করেন। ৭৬ রানে বাংলাদেশ দিন শুরু করে। তামিম সেঞ্চুরি করলেও জয় ফেরেন ৫৮ রান করে। ব্যর্থ ছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুমিনুল হক। শান্ত ১ ও মুমিনুল ২ রান করেন। শ্রীলঙ্কার হয়ে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন কাসুন রাজিথা। তিনি বিশ্ব ফার্নান্দোর কনকাশন সাব হয়ে নেমেছিলেন।