কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত ভ্রমণে আসছেন অন্তত ১০ লাখ পর্যটক
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:১২ পিএম, ২ মে,সোমবার,২০২২ | আপডেট: ০৪:০০ এএম, ২২ ডিসেম্বর,রবিবার,২০২৪
আগামীকাল মঙ্গলবার পবিত্র ঈদুল ফিতর। এরপর টানা সাত দিনের ছুটিতে বিশ্বের দীর্ঘতম কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত ভ্রমণে আসছেন অন্তত ১০ লাখ পর্যটক। ইতিমধ্যে সাত লাখ পর্যটকের রাতযাপনের হোটেলকক্ষের অগ্রিম বুকিং হয়েছে। আজকের মধ্যে অবশিষ্ট কক্ষেরও বুকিং হয়ে যাবে। ১০ লাখ পর্যটককে বরণ করে নিতে প্রস্তুত শহরের পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল-কটেজ-রিসোর্ট।
চকরিয়ার ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক, রামুর বৌদ্ধপল্লি, টেকনাফের মাথিন কূপসহ দূরের বিনোদনকেন্দ্রগুলো প্রস্তুত রাখা হয়েছে। টেকনাফ-মেরিন ড্রাইভ সড়কের পাশের মারমেইড বিচ রিসোর্ট, রয়েল টিউলিপ বিচ রিসোর্ট, হোটেল সি গাল, সায়মান বিচ রিসোর্টসহ বিভিন্ন হোটেল-মোটেল আকর্ষণীয়ভাবে সাজানো হয়েছে। টেকনাফ সমুদ্রসৈকত, উখিয়ার পাথুরে সৈকত, ইনানী, হিমছড়ির ঝরনা, দরিয়ানগর পর্যটনপল্লি, মহেশখালীর আদিনাথ মন্দির এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
ফেডারেশন অব ট্যুরিজম ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম সিকদার বলেন, ৪ মে থেকে টানা সাত দিনের ঈদের ছুটিতে কক্সবাজার ভ্রমণে আসছেন ১০ লাখের বেশি পর্যটক। পর্যটকদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত হোটেল-রেস্তোরাঁগুলো। এ সময় হোটেল-রেস্তোরাঁসহ পর্যটনসংশ্লিষ্ট নানা খাতে অন্তত ৫০০ কোটি টাকার ব্যবসা হবে বলে আশাবাদী তিনি।