নির্যাতন যতই তীব্র হোক খুলনা বিভাগীয় সমাবেশ সফল হবেই : দুদু
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:৩৭ পিএম, ২৮ জানুয়ারী,শনিবার,২০২৩ | আপডেট: ১২:৪০ পিএম, ২৩ ডিসেম্বর,সোমবার,২০২৪
বিএনপি একটি সম্ভাবনাময়ী দল, যেকোন মুর্হুতে ক্ষমতায় আসবে উল্লেখ করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, হুমকি ধামকি দিয়ে জনতার দল বিএনপির চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলন রোখা যাবে না। সময় যতই অল্প হোক-নির্যাতন যতই তীব্র হোক ০৪ ফেব্রুয়ারির খুলনা বিভাগীয় সমাবেশ সফল হবেই। খুলনা বিএনপির ঘাটি উল্লেখ করে দুদু বলেন, কখনো কোন অপশক্তির কাছে বিএনপি মাথা নত করেনি। আগামীতেও কোন ফ্যাসিস্ট কর্তৃত্ববাদীর কাছে মাথানত করবে না। আন্দোলনের মাধ্যমেই তাবেদার সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে।
আজ শনিবার (২৮ জানুয়ারি) বেলা ১১টায় খুলনা জেলা আইনজীবী সমিতির মিলনায়তনে আওয়ামী সন্ত্রাস, সরকারের দমন-পীড়ন ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে, নেতাকর্মীদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি, বিদ্যুৎ এবং নিত্যপণ্যের দাম কমানোসহ ১০ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি খুলনায় বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশ সফল করতে বিভাগীয় বিএনপির প্রস্তুতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
খুলনা মহানগর বিএনপির আহবায়ক অ্যাড. শফিকুল আলম মনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রস্তুতি সভায় ভাইস চেয়ারম্যান দুদু বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ খুলনা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপ্পিসহ সকল রাজবন্দিদের মুক্তি দাবি করে আরও বলেন, মামলা দিয়ে হামলা করে, গ্রেফতার করে চলমান গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন বন্ধ করা যাবে না। বর্তমান সরকারের বিদায় না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথ ছাড়বে না।
প্রস্তুতি সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, বিএনপির চেয়ারপরসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমি, কেন্দ্রীয় তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ সোহবার উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগ) অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, কেন্দ্রীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, কেন্দ্রীয় সহ প্রচার সম্পাদক শামীমুর রহমান শামীম, কেন্দ্রীয় সহ সম্পাদক অমলেন্দু দাশ অপু, কেন্দ্রীয় সহ তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আমিরুজ্জামান খান শিমুল।
খুলনা জেলা বিএনপির আহবায়ক আমির এজাজ খান ও সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আবু হোসেন বাবুর পরিচালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, মফিকুল হাসান তৃপ্তি, মজিবুর রহমান, ইঞ্জি. জাকির হোসেন সরকার, জাভেদ মাসুদ মিল্টন, এম এ সালাম, কাজী আলাউদ্দিন, ওয়াহিদুজ্জামান দিপু, মীর রবিউল ইসলাম লাভলু, সাবিরা নাজমুল, সাবেরুল ইসলাম সাবু, এম এ মজিদ, তারিকুল ইসলাম জহীর, আলী আহমেদ, খান জুলফিকার আলী জুলু, সৈয়দা রেহেনা ঈসা, মোল্লা খায়রুল ইসলাম, বদরুল আনাম খান, মাহবুব হাসান পিয়ারু, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, একরামুল হক হেলাল, শেখ সাদী, এস এ রহমান বাবুল, আব্দুর রকিব মল্লিক, মোল্লা মোশাররফ হোসেন মফিজ, মোস্তফাউল বারী লাভলূ, তৈয়েবুর রহমান, এনামুল হক সজল, একেএম শহিদুল আলম, মুর্শিদুর রহমান লিটন, মনিরুজ্জামান লেলিন, তানভীরুল আজম, কেএম হুমায়ুন কবির, অ্যাড. তৌহিদুর রহমান চৌধুরি তুষার, হাবীবুর রহমান বিশ্বাস, নাজমুল হুদা চৌধুরি সাগর, তারিকুল ইসলাম, খন্দকার হাসিনুল ইসলাম নিক, মিজানুর রহমান মিলটন, আলী আক্কাস, মুজিবুর রহমান, আরিফুর রহমান, রফিকুল ইসলাম বাবু, সেলিম সরদার, সরোয়ার হোসেন, সাইদুজ্জামান খান, জাফরী নেওয়াজ চন্দন, মোল্লা সাইফুর রহমান, এস এম এনামূল হক, সিরাজুল ইসলাম লিটন, আক্তারুজ্জামান সজিব তালুকদার, মোল্লা কবির হোসেন, আতাউর রহমান রুনু, অ্যাড. কানিজ ফাতেমা আমিন, খান ইসমাইল হোসেন, শেখ আবু সাঈদ, আব্দুল মান্নান মিস্ত্রি, গোলাম মোস্তফা তুহিন, আনোয়ার হোসেন আনো, আইয়ুব হোসেন, নাদিমুজ্জামান জনি, মুনতাসির আল মামুন প্রমূখ।