মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে নগরীতে পেশাজীবিদের র্যালি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:৫৬ পিএম, ১৬ ডিসেম্বর,শুক্রবার,২০২২ | আপডেট: ০৫:৪৪ পিএম, ১৩ ডিসেম্বর,শুক্রবার,২০২৪
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবি পরিষদ(বিএসপিপি) আজ শুক্রবার নগরীতে র্যালি বের করে। পরে র্যালিটি বিএনপি আয়োজিত বিজয় দিবসের র্যালিরে গিয়ে সম্পৃক্ত হয়। এসময় বিএসপিপির আহবায়ক প্রফেসর ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন,সদস্য সচিব সাংবাদিক কাদের গনি চৌধুরী, প্রফেসর ডা. আবদুস সালাম,প্রফেসর ডা. রফিকুল ইসলাম,প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম,প্রফেসর ডা. রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, ইঞ্জিয়ার আলমগীর হাসিন আহমেদ, ডা. সরকার মাহবব আহমেদ শামীম, জাহানারা বেগম, ইঞ্জিনিয়ার আসাদুজ্জামান চুন্নু, ইঞ্জিনিয়ার জহিরুল ইসলাম,অধ্যাপক শফিউল্লাহ মজুমদার কিরণ, অধ্যাপক ড. আমিরুজ্জামান রিপন, কৃষিবিদ ড. শফিকুল ইসলাম শফিক,প্রকৌশলী জহিরুল ইসলাম জুয়েল, সাংবাদিক জাহিদুল ইসলাম রনি, এস এম রিয়েল রোমান, ইঞ্জিনিয়ার এবিএম রুহুল আমিন আকন্দ,ইঞ্জিনিয়ার সাখাওয়াত হোসেন, বিপ্লব উজ জামান প্রমুখ।
র্যালিপূর্ব সমাবেশে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবি পরিষদের আহবায়ক প্রফেসর ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে মুক্তিকামী জনতা স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিল। জিয়া জনগণকে সাথে নিয়ে যুদ্ধ করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিল। মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা, স্বাধীনতা যুদ্ধ, বিজয় দিবস ও দেশ গঠনে শহীদ জিয়া অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। আজকে যারা বড় গলায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ফেরি করে বেড়াচ্ছে তাদের বেশিরভাগই সে সময়ে ভারতে নিরাপদ আশ্রয়ে জীবন পার করেছেন। মুক্তিযুদ্ধে যে স্বপ্ন নিয়ে বীর বাঙালি অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছিল সে স্বপ্ন আজ ভূলুণ্ঠিত। আওয়ামী লীগ সরকার গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার হরণ, গুম, খুন ও ক্রসফায়ারের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদী শাসন কায়েম করেছে। ফ্যাসিস্টদের মুখে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা মানাই না। তাদের হাতে দেশ ও স্বাধীনতা নিরাপদ নয়।
কাদের গনি চৌধুরী বলেন, গণতন্ত্র, সাম্য ও মানবাধিকারের স্বপ্ন নিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধারা জীবন বাজি রেখে দেশ স্বাধীন করেছিল, তা আজও বাস্তবায়ন হয়নি। দেশে আজ নব্য স্বৈরাচারের আবির্ভাব হয়েছে। দেশ আজ লুটেরার হতে জিম্মি। অবৈধ ক্ষমতার মসনদ দীর্ঘায়িত করতে তারা জিয়া পরিবারকে টার্গেট করেছে। দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমান আজ অগণতান্ত্রিক সরকারের প্রতিহিংসার স্বীকার। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও মির্জা আব্বাস সহ বিএনপির সিনিয়র নেতাদের কারাগারে বন্দী করে রেখেছে সরকার। এসরকার অস্ত্রের জোরে ও প্রশাসনকে ব্যবহার করে ক্ষমতা দখলে রেখেছে।