আবদুর রহিম হত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের মিছিল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:৪০ পিএম, ২ আগস্ট,মঙ্গলবার,২০২২ | আপডেট: ০৮:০১ এএম, ২১ ডিসেম্বর,শনিবার,২০২৪
চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি বলেছেন, কুইক মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশকে দেওয়ালিয়া রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছে। শহীদ আবদুর রহিমের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে গণতন্ত্র মুক্তি পাবে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন অনেক দীর্ঘ। অনেক চড়াই-উৎরাই, আর আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে আন্দোলন ইতিহাসের দীর্ঘপথ অতিক্রম করেছে। সেই ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছেন শহীদ আবদুর রহিম। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে শহীদ আবদুর রহিম একটি অবিস্মণীয় নাম। এই শহীদ আবদুর রহিমের মহান আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে স্বৈরাচারের পতন এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথ সুগম হবে। সাথে সাথে দ্রব্যমূল্যের দাম বৃদ্ধিতে জড়িত অধিক মুনাফাখোর সহ সংশ্লিষ্টদের নিয়ন্ত্রণ ও পাশাপাশি বাণিজ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবী করছি।
তিনি আজ মঙ্গলবার বিকালে কাজীর দেউরীর মোড়ে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের উদ্যোগে রবিবার ভোলায় পুলিশের গুলিতে নিহত জেলা যুবদলের সদস্য শহীদ আবদুর রহিম হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে নিম্নআয়ের মানুষের জীবন আজ ওষ্ঠাগত। বাজারে চাল, ডাল, তেল, নুন, পেঁয়াজ, শাকসবজি থেকে শুরু করে এমন কোনো নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য নেই, যার দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে না। ভোলার রাজপথে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদের মিছিল করতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ আবদুর রহিম আত্মহুতি দেন। শহীদ আবদুর রহিমের মহান আত্মত্যাগের এ দিবসটি দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে একটি অবিস্মরণীয় ঘটনা। এই হত্যার কারণে আজ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক দল, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাকর্মী এবং বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ রাজপথে।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সিনিয়র সহ সভাপতি ইকবাল হোসেন, সহ সভাপতি এস এম রব, শাহেদ আকবর, এম এ রাজ্জাক, ইকবাল হোসেন সংগ্রাম, ফজলুল হক সুমন, মো. ইলিয়াছ, মো. জাহাঙ্গীর আলম, আবদুল করিম, আবদুল গফুর বাবুল, সাহাবুদ্দিন হাসান বাবু, মোহাম্মদ মুছা, মিয়া মো. হারুন, হায়দার আলী চৌধুরী, নাসির উদ্দিন চৌধুরী নাসিম, অরূপ বড়ুয়া, মোহাম্মদ আলী সাকী, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসাইন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবীর, মো. সেলিম, আবদুর হামিদ পিন্টু, সেলিম উদ্দিন রাসেল, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা।
সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, ওমর ফারুক, গুলজার হোসেন, সহ সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস আলম, আসাদুর রহমান টিপু, জাহাঙ্গীর আলম বাচা, শাহজালাল পলাশ, মুজিবুর রহমান রাসেল, জাফর আহমদ খোকন,সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য নূর হোসেন উজ্জ্বল, জিল্লুর রহমান জুয়েল, মোহাম্মদ সাগীর, জসিম উদ্দিন সাগর, মহিউদ্দিন মুকুল, মো. আলা উদ্দিন, নূরুল আমিন, এনামুল হক এনাম, সহ সম্পাদক বৃন্দ মো. আতিকুর রহমান, কমল জ্যোতি বড়ুয়া, জিয়াউল হক মিন্টু, মো. মনজুর আলম, মাহবুবুর রহমান, মিজানুর রহমান বাবুল, মো: সাহেদুল ইসলাম, হাফেজ কামাল উদ্দিন, মো. ইদ্রিস, গুলজার হোসেন মিন্টু, আবদুল্লা আল মামুন জিতু, জাহাঙ্গীর আলম বাবু, সাইদুল ইসলাম, মো. নুরুল আমিন, হোসেন-উজ-জামান, ইব্রাহিম খান, মিজানুর রহমান দুলাল, মো. ইউসুফ, জাহাঙ্গীর আলম মানিক, মো. জসিম, সিরাজ সিকদার, থানা যুবদলের আহবায়ক গিয়াস উদ্দিন টুনু, বজল আহমেদ, মো. খোরশেদ আলম, ইসমলাইল হোসেন লেদু, মো. সেলিম, সদস্য সচিব মো. হাসান, মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু, শওকত খান রাজু, তাজ উদ্দিন তাজু, মো. মুসা, হাবিবুল্লাহ খান রাজু, সারোয়ার হোসেন, মুশফিকুর রহমান নয়ন, নগর যুবদলের সদস্য সাখাওয়াত হোসেন টিপু, লতিফুল বারী সুমন, শাবাব ইয়াজদানি, মাহাবুব খান জনি, সাইদুল হক সিকদার, আজিজ চৌধুরী, আবদুল করিম, থানা যুবদলের সি: যুগ্ম আহবায়ক মো. ইয়াছিন, মো. নূর খান, মোস্তকিম মাহমুদ, সাইফুল ইসলাম রুবেল, খালেদ সাইফুল্লাহ, সাজ্জাদ আহমেদ সাদ্দাম, মো. সোহেল, মোর্শেদ কামাল, মোঃ মিল্টন, শাহেদ হোসেন খান পারভেজ, দেলোয়ার হোসেন ফরহাদ, রিদোয়ান হোসেন জনি, আনোয়ার হোসেন, ওয়ার্ড যুবদলের মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, এস এম আলী, জাবেদ হোসেন, মো. হাসান, বাদশা আলমগীর, মোহাম্মদ ইউনুছ, আবু বক্কর বাবু, জহিরুল ইসলাম জহির, মো. সাইফুল ইসলাম, মো: আবু তৌহিদ, মো. জাবেদ হোসেন, রাসেল খান, মো. এসকান্দরসহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
বিক্ষোভ মিছিলটি কাজীর দেউরীর মোড় থেকে শুরু হয়ে নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।