তারেক রহমান জনগণের আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতিচ্ছবি : আবুল হাশেম বক্কর
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:১৩ পিএম, ২১ জুলাই,বৃহস্পতিবার,২০২২ | আপডেট: ০৪:৩২ পিএম, ১৭ ডিসেম্বর,মঙ্গলবার,২০২৪
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জনগণের আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতিচ্ছবি বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর।
তিনি তারেক রহমানকে নিয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর "ধৃষ্টতাপূর্ণ বক্তব্য" প্রত্যাহার করে মন্নাফীকে তারেক রহমানের কাছে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, তারেক রহমান তৃণমূল পর্যায়ে তরুণ সমাজকে জাতীয়তাবাদী রাজনীতিতে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। তার সাংগঠনিক দক্ষতা ও জনপ্রিয়তাকে আওয়ামীলীগ ভয় পায়। তাই তারেক রহমানের নামে অসংখ্য মামলা দায়ের করে একের পর এক সাজা দিয়ে যাচ্ছে বিচার বিভাগকে কব্জায় নিয়ে। তবুও তারা তারেক রহমানকে দুর্বল করতে পারেনি। এখনও দু:শাসনের হুমকি প্রতিদিনই তার ওপর বর্ষিত হচ্ছে। তারেক রহমানকে চক্রান্তজালে আটকাতে চলছে নিরন্তর বহুমূখী ষড়যন্ত্র। ক্ষমতা জবরদখলকারীরা অবিরাম কটুক্তি ও কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দিয়ে গেলেও তারেক রহমানকে তাঁর বিশ্বাস ও আদর্শ থেকে বিন্দুমাত্র টলাতে পারেনি। তারেক রহমানের নেতৃত্বে সরকারের সকল ষড়যন্ত্র কুটকৌশল মোকাবেলা করে বিএনপি এক ও ঐক্যবদ্ধ। জনমনে আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতিচ্ছবি তারেক রহমান।
আজ বৃহস্পতিবার বিকালে কাজীর দেউরী নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ের মাঠে তারেক রহমানকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যের প্রতিবাদে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির কেন্দ্র ঘোষিত বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জ্বালানি তেলের লোকসান কমাতে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং শুরুর ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে আবুল হাশেম বক্কর বলেন, লোডশেডিংয়ের জন্য সরকারের লুটপাট দায়ী। কারণ, বিদ্যুৎ উৎপাদন হোক আর না হোক, কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্টের মালিকেরা টাকা পাবে। এই লোডশেডিং কারণেই সরকারের পতন তরান্বিত হবে। উন্নয়ন ট্যাবলেট দিয়ে দেশের জনগণকে আর ভোলানো যাবে না। বিদ্যুতের লোডশেডিং করবেন আর উন্নয়নের কথা বলবেন। উন্নয়নের ট্যাবলেট খেতে খেতে শ্রীলঙ্কা এখন বমি করে দিয়েছে। দেশের মানুষও অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে।
কেন্দ্রীয় বিএনপির শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দিন বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের মানুষ যখন তারেক রহমানের সুযোগ্য নেতৃত্বের অপেক্ষায় প্রহর গুনছেন ঠিক সেই মূহুর্তে এই সরকারের লালিত নেতাকর্মীরা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। সেদিন আর বেশি দূরে নয়। যেদিন বাংলাদেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে।
দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ান বলেন, বর্তমান সরকার অবৈধ সরকার। শেখ হাসিনা মানুষের অধিকার হরণের প্রধানমন্ত্রী। তারা অনুভব করছে তাদের পায়ের নিচে আর মাটি নেই। তাই তারা তারেক রহমানকে হেয়প্রতিপন্ন করতে উঠে পড়ে লেগেছে।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ইয়াছিন চৌধুরী লিটনের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় বিএনপির শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দিন, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ান, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সি. যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব এম এ আজিজ, যুগ্ম আহবায়ক মো. মিয়া ভোলা, এড. আবদুস সাত্তার, সৈয়দ আজম উদ্দীন, এস এম সাইফুল আলম, এস কে খোদা তোতন, নাজিমুর রহমান, শফিকুর রহমান স্বপন, ইসকান্দর মির্জা, আবদুল মান্নান, আহবায়ক কমিটির সদস্য হারুন জামান, মাহবুব আলম, ইকবাল চৌধুরী, এস এম আবুল ফয়েজ, আর ইউ চৌধুরী শাহীন, জাহাঙ্গীর আলম দুলাল, আবুল হাসেম, আনোয়ার হোসেন লিপু, গাজী মো. সিরাজ উল্লাহ, মনজুর আলম চৌধুরী মনজু, মো. কামরুল ইসলাম, মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ এম রাশেদ খান, সাধারন সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু, থানা বিএনপির সভাপতি মন্জুর রহমান চৌধুরী, মো. আজম, হাজী মো. সালাউদ্দিন, মোশারফ হোসেন ডেপটী, মো. সেকান্দর, আবদুল্লাহ আল হারুন, ডা. নুরুল আবছার, থানা সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জাকির হোসেন, আবদুল কাদের জসিম, মো. শাহাবুদ্দীন, মাঈনুউদ্দীন চৌধুরী মাঈনু, শ্রমিকদলের শামসুল আলম (ডক), শেখ নুরুল্লাহ বাহার, শ ম জামাল উদ্দিন, মহিলাদলের জেলী চৌধুরী, গোলজার বেগম, মহানগর কৃষকদলের আহবায়ক মো. আলমগীর, মহানগর যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া, সি. যুগ্ম সম্পাদক আলী মূর্তাজা খান, মহানগর ছাত্রদলের আহবায়ক সাইফুল আলম, সদস্য সচিব শরীফুল ইসলাম তুহিন, তাতীদলের সদস্য সচিব মনিরুজ্জামান মুরাদ, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি হাজী নবাব খান, আকতার খান, জমির আহমদ, আলাউদ্দিন আলী নুর, সাব্বির আহম্মেদ, মো. বেলাল, ফারুক আহমদ, রফিক চৌধুরী, হাজী মো. ইলিয়াছ, সাইফুল আলম, খাজা আলাউদ্দিন, মো. আসলাম, মোশারফ জামাল, রাসেল পারভেজ সুজন, ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক এস এম আবুল কালাম আবু, ফিরোজ খান, সিরাজুল ইসলাম মুন্সী, হাসান ওসমান চৌধুরী, মো. শফি উল্লাহ, হাজী আবু ফয়েজ, হাজী এমরান উদ্দীন, মনজুর মিয়া, সৈয়দ আবুল বশর, জিয়াউর রহমান জিয়া, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, জসিম মিয়া, সাদেকুর রহমান রিপন, মামুন আলম, হাজী মো. জাহেদ প্রমুখ।