৪০ বিশিষ্ট নাগরিক পাচ্ছেন ইসির আমন্ত্রণপত্র
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৪৪ পিএম, ১৬ মার্চ,
বুধবার,২০২২ | আপডেট: ০৩:০৮ পিএম, ১৪ ডিসেম্বর,শনিবার,২০২৪
দ্বিতীয় সংলাপের জন্য ৪০ জন বিশিষ্ট নাগরিককে আমন্ত্রণপত্র পাঠাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এর আগে, গত ১৩ মার্চ শিক্ষাবিদদের সঙ্গে প্রথম সংলাপ করে আউয়াল কমিশন। ইসির যুগ্ম-সচিব ও পরিচালক (জনসংযোগ) এসএম আসাদুজ্জামান জানান, আগামী ২২ মার্চ ৪০ জন বিশিষ্ট নাগরিকের সাথে বসতে চায় কমিশন। এজন্য বিশিষ্ট ৪০ জনকে আমন্ত্রণ পাঠানো শুরু হয়েছে। ২২ মার্চ সকাল ১১টায় বিশিষ্ট নাগরিকদের সংলাপ শুরু হবে। এর আগে, গত ১৩ মার্চ ইসির প্রথম সংলাপে অধিকাংশ শিক্ষাবিদ অংশ নেননি। প্রথম সংলাপে ৩০ জনকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও সংলাপে অংশ নেন মাত্র ১৩ জন। সংলাপে কম সংখ্যক প্রতিনিধি উপস্থিত হওয়ায় পরবর্তীতে আরও বেশি সংখ্যককে আমন্ত্রণ জানানো হবে বলে জানিয়েছিলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
ইসির আমন্ত্রণ পাচ্ছেন যে ৪০ বিশিষ্ট নাগরিক: গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের চেয়ারম্যান ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার; ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আবুল বারকাত; স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ; সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক; ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, সম্মানিত ফেলো, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি); সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা বেগম রাশেদা কে চৌধুরী; সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল; ড. কাবেরী গায়েন, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; রুবায়েত ফেরদৌস, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; ড. এস শামীম রেজা, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; ড. শেখ হাফিজুর রহমান, অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; অধ্যাপক রওনক জাহান, সম্মানিত ফেলো, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি); ড. মোস্তাফিজুর রহমান, সম্মানিত ফেলো, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি); সাবেক সচিব আবু আলম মো. শহীদ খান; ড. সিনহা এম এ সাঈদ, চেয়ারম্যান, লিডারশিপ স্টাডিজ ফাউন্ডেশন; লেখক ও গবেষক মহিউদ্দিন আহমেদ; সাবেক রাষ্ট্রদূত এ এফ এম গোলাম হোসেন; কাজী খলীকুজ্জামান আহমদ, চেয়ারম্যান, গভর্নিং কাউন্সিল ঢাকা স্কুল অব ইকোনমিক্স; সাবেক সচিব আব্দুল লতিফ মন্ডল; সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাস উদ্দিন; ড. জহুরুল আলম, প্রেসিডেন্ট, গভর্নেন্স অ্যান্ড রাইট সেন্টার; ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল হাফিজ, স্ট্রাটেজি এনালিস্ট; সাবেক পররাষ্ট্র সচিব মহিউদ্দীন আহমদ; সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা বেগম রোকেয়া এ রহমান; বেগম শাহীন আনাম, নির্বাহী পরিচালক, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন; ড. আমেনা মহসিন, প্রফেসর, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, বঙ্গবন্ধু চেয়ার, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস; এম এম আকাশ, অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান; সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এম. হাফিজ উদ্দিন খান; খুশী কবির, কো-অর্ডিনেটর, নিজেরা করি; সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা আব্দুল ময়ীদ চৌধুরী; সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদা উদ্দিন মাহমুদ; সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা মির্জা আজিজুল ইসলাম; অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, চেয়ারম্যান, সেন্টার ফর আরবান স্টাডিজ (সিইউএস); সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার; সঞ্জীব দ্রং, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ইনডিজিনিয়াস পিপলস ফোরাম; এবং ওয়ালি উর রহমান, চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ হেরিটেজ ফাউন্ডেশন।